ক্যারিবিয়ান সমুদ্রে আবার হামলা চালাল আমেরিকার সেনাবাহিনী। ধ্বংস করা হল একটি জাহাজ। তাতে অন্তত তিন জনের মৃত্যু হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে হোয়াইট হাউস। দাবি, ওই জাহাজে মাদক পাচারকারীরা ছিলেন। তাদের ‘জঙ্গি’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। অভিযোগ, সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সদস্যেরা জাহাজটি নিয়ন্ত্রণ করছিলেন। তবে কোনও গোষ্ঠী বা সংগঠনের নাম উল্লেখ করা হয়নি।
শনিবার (স্থানীয় সময়) আমেরিকার প্রতিরক্ষাসচিব পিট হেগসেথ হোয়াইট হাউসের তরফে বিবৃতি জারি করেন। ক্যারিবিয়ান সমুদ্রে মার্কিন হামলা প্রসঙ্গে তিনি জানান, জাহাজটির নিয়ন্ত্রণ ছিল সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের হাতে। মার্কিন হামলায় জাহাজের তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। সমাজমাধ্যমে হেগসেথ লেখেন, ‘‘আমাদের গোয়েন্দাদের কাছে তথ্য আছে, এই জাহাজটি অবৈধ মাদক পাচারের সঙ্গে যুক্ত ছিল। মাদক পাচারের চিহ্নিত পথ ধরেই এগোচ্ছিল এই জাহাজ। তাতে অনেক নিষিদ্ধ মাদক ছিল।’’ অভিযোগ, বেআইনি ভাবে ওই মাদক আমেরিকায় ঢোকানো হত। তার পর বাজারে তা ছড়িয়ে দেওয়া হত। তাই আগেভাগেই সমুদ্রে বিনাশ করা হয়েছে মাদকবাহী জাহাজ।
বস্তুত, ক্যারিবিয়ান সমুদ্রে মাদক পাচারের বিরুদ্ধে মার্কিন অভিযান নতুন নয়। গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে এই নিয়ে অন্তত ১৫টি হামলা ওই সমুদ্রে করা হল। মার্কিন হামলায় নিহত হয়েছেন অন্তত ৬৪ জন। অনেক ক্ষেত্রেই তাঁরা আদৌ মাদক পাচারের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন কি না, উপযুক্ত প্রমাণ দিতে পারেনি আমেরিকার সেনা।
ক্ষমতায় আসার পর থেকেই আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মাদক-সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কঠোর হওয়ার বার্তা দিয়েছেন। ক্যারিবিয়ান সমুদ্রে ভেনেজ়ুয়েলার উপকণ্ঠে নৌসেনা মোতায়েন করা হয়েছে। এমনকি, বিশ্বের সবচেয়ে বড় যুদ্ধজাহাজ জেনারেল ফোর্ডও ওই এলাকায় এনে রেখেছেন ট্রাম্প। ভেনেজ়ুয়েলার সরকারের বিরুদ্ধে আমেরিকায় মাদক পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে। তা নিয়ে সাম্প্রতিক অতীতে আমেরিকার সঙ্গে ওই দেশের সম্পর্কের কিছুটা অবনতিও হয়েছে। কিছু দিন আগে এই ক্যারিবিয়ান সাগরেই হামলা চালিয়ে একটি ডুবোজাহাজ ধ্বংস করেছিল মার্কিন সেনা। ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, ওই ডুবোজাহাজে মাদক সন্ত্রাসবাদীরা ছিল। গুপ্ত পথে আমেরিকায় তারা মাদক নিয়ে ঢোকার চেষ্টা করছিল। ওই জাহাজ ধ্বংস করে আদতে ২৫ হাজার মানুষের প্রাণ বাঁচিয়েছেন বলে দাবি করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। আমেরিকার সে দিনের হামলায় দু’জনের মৃত্যু হয়। এ ছাড়া, কলম্বিয়া এবং ইকুয়েডরের এক জন করে বাসিন্দাকে আটক করে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
শনিবার (স্থানীয় সময়) আমেরিকার প্রতিরক্ষাসচিব পিট হেগসেথ হোয়াইট হাউসের তরফে বিবৃতি জারি করেন। ক্যারিবিয়ান সমুদ্রে মার্কিন হামলা প্রসঙ্গে তিনি জানান, জাহাজটির নিয়ন্ত্রণ ছিল সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের হাতে। মার্কিন হামলায় জাহাজের তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। সমাজমাধ্যমে হেগসেথ লেখেন, ‘‘আমাদের গোয়েন্দাদের কাছে তথ্য আছে, এই জাহাজটি অবৈধ মাদক পাচারের সঙ্গে যুক্ত ছিল। মাদক পাচারের চিহ্নিত পথ ধরেই এগোচ্ছিল এই জাহাজ। তাতে অনেক নিষিদ্ধ মাদক ছিল।’’ অভিযোগ, বেআইনি ভাবে ওই মাদক আমেরিকায় ঢোকানো হত। তার পর বাজারে তা ছড়িয়ে দেওয়া হত। তাই আগেভাগেই সমুদ্রে বিনাশ করা হয়েছে মাদকবাহী জাহাজ।
বস্তুত, ক্যারিবিয়ান সমুদ্রে মাদক পাচারের বিরুদ্ধে মার্কিন অভিযান নতুন নয়। গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে এই নিয়ে অন্তত ১৫টি হামলা ওই সমুদ্রে করা হল। মার্কিন হামলায় নিহত হয়েছেন অন্তত ৬৪ জন। অনেক ক্ষেত্রেই তাঁরা আদৌ মাদক পাচারের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন কি না, উপযুক্ত প্রমাণ দিতে পারেনি আমেরিকার সেনা।
ক্ষমতায় আসার পর থেকেই আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মাদক-সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কঠোর হওয়ার বার্তা দিয়েছেন। ক্যারিবিয়ান সমুদ্রে ভেনেজ়ুয়েলার উপকণ্ঠে নৌসেনা মোতায়েন করা হয়েছে। এমনকি, বিশ্বের সবচেয়ে বড় যুদ্ধজাহাজ জেনারেল ফোর্ডও ওই এলাকায় এনে রেখেছেন ট্রাম্প। ভেনেজ়ুয়েলার সরকারের বিরুদ্ধে আমেরিকায় মাদক পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে। তা নিয়ে সাম্প্রতিক অতীতে আমেরিকার সঙ্গে ওই দেশের সম্পর্কের কিছুটা অবনতিও হয়েছে। কিছু দিন আগে এই ক্যারিবিয়ান সাগরেই হামলা চালিয়ে একটি ডুবোজাহাজ ধ্বংস করেছিল মার্কিন সেনা। ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, ওই ডুবোজাহাজে মাদক সন্ত্রাসবাদীরা ছিল। গুপ্ত পথে আমেরিকায় তারা মাদক নিয়ে ঢোকার চেষ্টা করছিল। ওই জাহাজ ধ্বংস করে আদতে ২৫ হাজার মানুষের প্রাণ বাঁচিয়েছেন বলে দাবি করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। আমেরিকার সে দিনের হামলায় দু’জনের মৃত্যু হয়। এ ছাড়া, কলম্বিয়া এবং ইকুয়েডরের এক জন করে বাসিন্দাকে আটক করে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
আন্তজার্তিক ডেস্ক